November 21, 2024, 8:57 am
রুমা আক্তার রিপোর্টার রোববার (১৬ জুন) হাট সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মাঝারি ও ছোট সাইজের গরুর চাহিদা সব চেয়ে বেশী। ফলে বড় গরু ও মোটাতাজা ছাড়া প্রায় সবই বিক্রি হয়ে গেছে। যা আছে তা-ও আশা করা যায় সন্ধ্যার মধ্যে চলে যাবে।এতদিন রাজধানীর হাটগুলোতে কোরবানির পশুর কেনাবেচা তেমন একটা না হলেও গত বৃহস্পতি, শুক্র ও শনিবার একেবারেই ভিন্ন চিত্র দেখা গিয়েছে । অনেকেই তাদের পছন্দের পশু কিনে বাড়িতে ফিরেছেন। বেচাকেনা বেশি হওয়ায় খুশি বিক্রেতারাও।গত দু থেকে তিন দিনে তেজগাঁও হাটের জন্য নির্ধারিত মাঠ ছাড়া আশপাশের সড়ক ও গলিতে গরু ছাগলের উপস্থিতি দেখা গেছে। তবে আজ ফাঁকা হতে শুরু করেছে পশুর হাটটি। বিকাল গড়াতে না গড়াতেই প্রায় ফাঁকা হয়ে গেছে কলোনি হাট। সড়ক থেকে মাঠে কয়েকটি গরু ছাড়া তেমন পশু চোখে পড়েনি। যা রয়েছে তা-ও বড় সাইজের গরু।রৌমারি থেকে ২১টি গরু নিয়ে এসেছিলেন হোসেন মিয়া। তার সব গরুই দুপুরের মধ্যে বিক্রি হয়ে গেছে। জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি মোট ২১টা গরু নিয়ে এসেছিলাম। সবগুলোই মাঝারি ও ছোট সাইজের গরু। আজকে দুপুরে সর্বশেষটা বিক্রি হয়েছে। বাজারে ছোট ও মাঝারি সাইজের গরুর চাহিদাই বেশি।তবে বড় সাইজের অবিক্রিত গরুও রয়েছে। ভালুকা থেকে মোট ১১টি মাঝারি সাইজের গরু নিয়ে এসেছিলেন চাঁন মিয়া। তিনি বলেন, ১১টা গরু এনেছিলাম। এই মুহূর্তে ৩টা রয়েছে। দামে মিলছে না, তাই দামাদামি হলেও ছাড়িনি। সন্ধ্যা পর্যন্ত দেখব। এরপর যা আছে কপালে।রাজধানীর মেরাদিয়া হাটের নির্ধারিত স্থান ছাড়াও আশপাশের অলিগলিতে পর্যাপ্ত পশুর দেখা মিললেও এখন অনেকটাই ফাঁকা রয়েছে। এই হাটে গরু কিনতে এসে আবেদিন নামে এক ক্রেতা জানান, এবার এ হাটে প্রচুর কোরবানির পশু এসেছে। ছোট, বড়, মাঝারি সব প্রজাতির গরু-ছাগল এসেছে। শেষ দিনে এতটা ফাঁকা হয়ে যাবে ভাবতে পারিন।
Leave a Reply